ভূত আবেগ, বাতাসের শব্দ এবং কাঠের পাতা-পাতির সুস্বাদ! এই সব একসাথে মিলে একটি ভূতের গল্প...
এটি ছিল একটি স্থানীয় গ্রামের প্রাচীন বাড়ি, যা একদিন একটি বহুবিদ্যালয় গ্রাজুয়েট ছাত্র জয় এবং তার বন্ধু রমিত এক রাত বাড়িতে বাস করতে এসেছিলেন। তারা আবেগ সহ আলোর গর্তে বসে অতিক্রম করতে থাকল। গরতের আলো দিয়ে তারা স্থানীয় বৃদ্ধ জগত্তার অদ্ভুত গল্প শুনতে থাকল, যারা ভূতের আকাঙ্ক্ষা অনুভব করেন।
জগত্তার একজন বৃদ্ধ নামকরা সব রহস্যের সাক্ষী হয়ে আসেন, যার বলা ছিল, "এই বাড়ি বেশ কিছু বিচিত্র ঘটনার সাক্ষী হয়ে আসে। বড়ো বড় কুচো শব্দ আসে রাতে, যখন আকাশ আবৃত্তির মেঘে ঘেরা থাকে। এই সময় বাড়ির আলগুল অত্যধিক আলো প্রকাশ করে, এবং একটি মানসিক তীব্রতা আত্মবিশ্বাস করে।"
জয় এবং রমিত শুনে বেঁধে যায় এই গল্পের মধ্যে, কিন্তু তাদের সাহস চুপ করে যায় না। তারা অনুসন্ধান শুরু করে এবং আলোর গরতে প্রবেশ করে। রাতের অন্ধকারে, তারা একটি চোখ মেলে যায় - একটি চোখ যা তাদের প্রতিবেশী হল। ভূতের চোখ স্বর্ণচোখের মতো ব্লিংক করে এবং অদ্ভুত ভুলিয়ে যায়। তারা সান্নিধ্য অনুভব করে, কিন্তু কোনও ভয়ের চিহ্ন নেই।
বিচিত্র বাড়ির প্রাঙ্গনে, ভূত তাদের সাথে একটি বিচার অংশীদার হয়ে আসে। তার সাথে কথা বলতে, ভূত তাদের জীবনের বিভিন্ন দিকে একটি দৃষ্টি দেয়। সে বলতে থাকে, "আমি এখানে নিজেকে বন্ধ করে রাখি এবং মনোয়গে এসব ঘটনার সাক্ষী হয়ে আসি। কিন্তু আমি আপনাদেরকে কোনও আঘাত করতে চাই না।"
জয় এবং রমিত সাহসী হয়ে গল্পটি শোনতে থাকে এবং এই অদ্ভুত সাক্ষাৎ উপভোগ করে। সকালে, যখন তারা বেড়ায় উঠে, তারা অনুভব করে যে বিচিত্র বাড়ি শোকে চলে গেছে, ভূতের সাথে একটি আত্মা। তারা এই গল্প জীবনের শেষ পর্যন্ত মনে রাখতে যেতে পারে এবং তাদের অদভুত অভিজ্ঞতা চিরকাল ধরে রেখে।
Comments
Post a Comment