ভূতের কাঁদার রাত্রি (The Night of the Crying Ghost)
শহরের বাইরে, একটি পুরাতন বাড়ি দাঁড়িয়ে আছে। সেখানে আবার অজানা ঘটনা ঘটতে লাগল। একটি ভূতের কাঁদার কথা মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ল।
একদিন, রাতের ঘটনা ঘটতে শুরু হল। বাড়ির মহিলা প্রথমেই কিছু অত্যাচারের মতন শব্দ শুনতে লাগলেন। তারপর রাতটি বাড়ি শোনা শব্দে ভরা হয়ে গেল। কোন মূল শব্দের পরিক্ষিপ্ত হয়নি, শুধুমাত্র কাঁদানো কাঁদানো শব্দ। সবাই হতবুদ্ধি মোচড়ে দিয়ে শব্দের উৎস খুঁজে বের করতে চেষ্টা করে, তবে কোন কারণ পাওয়া যায় না।
বাড়ির মালিক একদিন বললেন, "আমি ভূত বিশ্বাস করি না। তবে এই ঘটনাগুলি নিরাপদে চলতে দেখতে চাই।" সে রাত, তিনি সঙ্গে কিছু বন্ধুবান্ধব নিয়ে বাড়িতে থাকলেন। রাত যখন এল, শব্দ আবার শুরু হয়। মালিক ও তার বন্ধুরা তাড়াতাড়ি ঘটনার উদ্দেশ্যে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করলে, একটি ভূত দেখা যায়। মাত্র একটি ছোট ছেলের মতো দেখতে আসে, হাসির মুখে কাঁদছে।
বন্ধুবান্ধবরা ভূতটি ধরে একটি কক্ষে বন্ধ করে এবং তার সাথে কথা বলার চেষ্টা করে। মালিক বলতে লাগলেন, "তুমি কে? তুমি এখানে কেন আসলে?" ভূতটি কিছু সময় চুপ থাকলেও, পরে তাড়াতাড়ি কথা বলতে শুরু করল, "আমি এই বাড়িতে একটি মানুষ ছিলাম। আমি এখানে এসে ঘটনার জন্য প্রায়শই আছি।"
ভূতটি তার কাহিনী শেষ করতে বলল, "আমি যদি না কাঁদতাম, তাহলে আমি শান্তি পাতাম না। এবং আমি কাঁদাতে কাঁদাতে এখানে আসতে আসতে এই আবহে পৌঁছি এবং প্রতি রাতে মোকাবিলা কাঁদিয়ে আমি যাচ্ছি।"
ভূতের কথা শুনে সবাই ভীষণ ভয় পেয়। কিন্তু তারা আরও জানতে চেয় ভূতের অবস্থানের সত্যতা কেন আসে। তাদের দরজা থেকে একটি দিকে দিকে সমাপ্ত হওয়া স্থান পরিদর্শনে পেল যে ভূতের মাত্র একটি পটভূত পা আছে, যা একটি বড় পথরের মধ্যে ফাঁসা আছে।
মালিক ও তার বন্ধুবান্ধবরা মোকাবিলা প্রদান করে ভূতের যত্ন নেওয়া এবং তাকে তার শান্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া। তারপর রাতে কোন কাঁদানো শব্দ শোনা যায় না। একটি প্রাকৃতিক শান্তি অবলম্বন করে বাড়ি পুনরায় শান্তিতে পরিণত হয়।
তারপর থেকে, সেই পুরাতন বাড়ি একটি শান্ত এবং শুভ স্থানে পরিণত হয়ে উঠল, যেখানে আর কোন অজানা ঘটনা ঘটতে লাগল না।
Comments
Post a Comment